বিটকয়েন কী?
বিটকয়েন হল এক ধরনের ডিজিটাল পেমেন্ট সিস্টেম। এটিকে কোনও এক অজানা প্রোগ্রামার বা প্রোগ্রামারদের গোষ্ঠী তৈরি করেছেন। তবে সামনে যার নাম তুলে ধরা হয়েছে সেটি হল সতোশী নাকামোতো। ২০০৯ সালে এটি প্রথম সামনে আসে।
বিটকয়েন কীভাবে কাজ করে?
বিটকয়েন ডিজিটাল মুদ্রা। এটি কোনও ব্যাঙ্ক অথবা সরকারের সঙ্গে সরাসরি যুক্ত নয়। ব্যবহারকারীরা নিজেদের ইচ্ছেমতো এটিকে ব্যবহার করতে পারেন। বিটকয়েনের মাধ্যমে টাকা তুলে তা ইচ্ছেমতো মার্কিন ডলার অথবা অন্য কোনও কারেন্সিতে বদলে ফেলা যাবে।
বিটকয়েনের মূল্য কেমন?
কয়েনবেস-এর তথ্য অনুযায়ী একটি বিটকয়েন ১ হাজার ৭৩৫ ডলারের সমান। এই কয়েনবেস সংস্থাই বিটকয়েনের এক্সচেঞ্জে সাহায্য করে। ফলে দেখতে গেলে সোনার দামের চেয়েও বহুগুণ বেশি দাম বিটকয়েনের। একবছর আগে একটি বিটকয়েনের মূল্য ছিল ৪৫৭ ডলার। তবে একবছরের মধ্যেই তা কয়েকগুণ বেশি হয়ে গিয়েছে।
বিটকয়েনের এত ব্যবহার কেন?
কম্পিউটার কোডের সঙ্গে সহজেই মিশে যেতে পারে এই ডিজিটাল মুদ্রা। এর মালিক থেকে অন্য মালিকের কাছে তা সহজেই চলে যেতে পারে। এর মাধ্যমে লেনদেন হলে তা নিয়ে অস্পষ্টতা থাকে। সহজে তা ধরা যায় না। অপরাধীদের মধ্যে এই ডিজিটাল মুদ্রা বেশ জনপ্রিয়।
বিটকয়েন কতটা ছদ্মবেশী?
কিছুটা তো বটেই। টাকার লেনদেন ও অ্যাকাউন্টকে খুঁজে বের করা যেতে পারে। তবে তার মালিককে খুঁজে বের করা কঠিন। একটাই উপায়ে বিটকয়েনের ব্যবহারকারীদের খুঁজে বের করা যেতে পারে। তা হল যখন বিটকয়েন থেকে অন্য কারেন্সিতে টাকা বদল করা হবে, তখন চাইলে ধরা যেতে পারে।
বিটকয়েন হল এক ধরনের ডিজিটাল পেমেন্ট সিস্টেম। এটিকে কোনও এক অজানা প্রোগ্রামার বা প্রোগ্রামারদের গোষ্ঠী তৈরি করেছেন। তবে সামনে যার নাম তুলে ধরা হয়েছে সেটি হল সতোশী নাকামোতো। ২০০৯ সালে এটি প্রথম সামনে আসে।
বিটকয়েন কীভাবে কাজ করে?
বিটকয়েন ডিজিটাল মুদ্রা। এটি কোনও ব্যাঙ্ক অথবা সরকারের সঙ্গে সরাসরি যুক্ত নয়। ব্যবহারকারীরা নিজেদের ইচ্ছেমতো এটিকে ব্যবহার করতে পারেন। বিটকয়েনের মাধ্যমে টাকা তুলে তা ইচ্ছেমতো মার্কিন ডলার অথবা অন্য কোনও কারেন্সিতে বদলে ফেলা যাবে।
বিটকয়েনের মূল্য কেমন?
কয়েনবেস-এর তথ্য অনুযায়ী একটি বিটকয়েন ১ হাজার ৭৩৫ ডলারের সমান। এই কয়েনবেস সংস্থাই বিটকয়েনের এক্সচেঞ্জে সাহায্য করে। ফলে দেখতে গেলে সোনার দামের চেয়েও বহুগুণ বেশি দাম বিটকয়েনের। একবছর আগে একটি বিটকয়েনের মূল্য ছিল ৪৫৭ ডলার। তবে একবছরের মধ্যেই তা কয়েকগুণ বেশি হয়ে গিয়েছে।
বিটকয়েনের এত ব্যবহার কেন?
কম্পিউটার কোডের সঙ্গে সহজেই মিশে যেতে পারে এই ডিজিটাল মুদ্রা। এর মালিক থেকে অন্য মালিকের কাছে তা সহজেই চলে যেতে পারে। এর মাধ্যমে লেনদেন হলে তা নিয়ে অস্পষ্টতা থাকে। সহজে তা ধরা যায় না। অপরাধীদের মধ্যে এই ডিজিটাল মুদ্রা বেশ জনপ্রিয়।
বিটকয়েন কতটা ছদ্মবেশী?
কিছুটা তো বটেই। টাকার লেনদেন ও অ্যাকাউন্টকে খুঁজে বের করা যেতে পারে। তবে তার মালিককে খুঁজে বের করা কঠিন। একটাই উপায়ে বিটকয়েনের ব্যবহারকারীদের খুঁজে বের করা যেতে পারে। তা হল যখন বিটকয়েন থেকে অন্য কারেন্সিতে টাকা বদল করা হবে, তখন চাইলে ধরা যেতে পারে।
No comments:
Post a Comment